যে উপসর্গ বা রোগে ব্যবহার করতে হবে:
(১) গর্ভাবস্থায় (প্রথম
৩ মাস ব্যতিত)
(২) স্তন্যদায়ী মা
(৩) বাড়ন্ত শিশু
(৪) বয়সের কারণে মাসিক বন্ধ হবার
পর
(৫) হাটু/কোমর/ঘাড়ে ব্যথা
(৬) বয়স বেশী হবার কারণে অস্থিয় বা হাড়ের ক্ষয়জানিত রোগ
সেবন মাত্রা:
· প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য (বয়স ১২ বছরের উপরে) : ১টি
বড়ি দিনে ২ বার থেকে ৩ বার সেব্য। কমপক্ষে ১ মাস ব্যবহার করতে হবে।
·
অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য (বয়স ১২ বছরের নীচে) : ১টি
বড়ি দিনে ১ বার সেব্য। কমপক্ষে ১ মাস ব্যবহার করতে হবে।
যে ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাব না: (১) কোষ্ঠকাঠিন্য
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
(১) খালিপেটে খেলে এসিডিটি বেড়ে যেতে পারে
(২) ক্ষুধামন্দা
(৩) কোষ্ঠকাঠিন্য
সাবধানতা: বিশেষ কোন সাবধানতার প্রয়োজন নেই। ঔষধের পরিমান
একটু কম-বেশী হলে তেমন অসুবিধা নেই।
মন্তব্য: এটি শরীরের ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি করে বলে অস্থি মজবুত
হয়।
আমার বাচ্চার অনেক চুলকানি অনেক ঔষধ খাওয়ােছি কোন ফল পেলাম না।
ReplyDelete