শিরোনাম
Loading...
Wednesday, November 29

Info Post


আখের রস খাওয়া শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। কারণ এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। প্রতি ১০০ গ্রাম আখের রসে খাদ্যশক্তি ৩৯ ক্যালরি, আমিষ ০.১ গ্রাম, চর্বি ০.২ গ্রাম, শর্করা ৯.১ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১০ মিলিগ্রাম, আয়রন ১.১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-এ ১০ ইউনিটি ও ভিটামিন -বি২ ০.০০৪ মিলিগ্রাম।
ক্যান্সার প্রতিরোধেঃ
যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। এর থেকে মেলে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ এবং ফ্ল্যাভোনয়েড। যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
জন্ডিস সংক্রমণেঃ 
চিকিৎসকরা জন্ডিস আক্রান্ত রোগীদের আখের রস খাওয়ার কথা বলেন। কারণ, আখের রস লিভারে সংক্রমণ হওয়া রক্ষা করে এবং বিলিরুবিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। জন্ডিসে যখন শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায় তখন ৩-৪ গ্লাস আখের রস দ্রুত আরোগ্য দেয়।

আরও পড়ুনঃ অতি প্রক্রিয়াজাত খাবারে ‘ক্যানসারের ঝুঁকি

কিডনি সুস্থতায়ঃ 
গবেষণায় দেখা গেছে, আখের রস প্রকৃতিগতভাবে ডাইইউরেটিক। ফলে কিডনি ভাল রাখতেও এর জুড়ি নেই।
ব্রণ চিকিৎসায়ঃ  
রূপচর্চাতেও আখের রসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আখের রসের সঙ্গে মুলতানি মাটি মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে লাগালে এক সপ্তাহের মধ্যে ব্রণ উধাও।
দাঁতের ক্ষয়রোধেঃ  
এছাড়া আখে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনের মতো উচ্চমাত্রার খনিজ থাকার জন্য এর রস দাঁতের ক্ষয় রোধ করে ৷ তাই চকচকে দুধ সাদা দাঁত পেতে হলে প্রতিদিন এক গ্লাস আখের রস অবশ্যই মেনুতে রাখুন।
কোষ্ঠকাঠিন্যেঃ
আখের রসে উচ্চমাত্রার ক২ থাকে বিধায় এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে শরীরকে সতেজ রাখে।
তবে রাস্তা ঘাটে মেশিনে পেষা আখের রস মোটেও স্বাস্থ্য সম্মত নয়।

0 comments:

Post a Comment