আজ থেকে আমরণ অনশনে যাচ্ছে আন্দোলনরত কমিউনিটি হেলথ
কেয়ার প্রোভাইডাররা (সিএইচসিপি)। পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী তা পালন
করছে তারা। এর আগে পাঁচ দিন ধরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে চাকরি
জাতয়ীকরণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে তারা। আন্দোলনরত কমিউনিটি
হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের (সিএইচসিপি) একটি দল বুধবার স্বাস্থ্য ও পরিবার
কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে দেখা করে। এ
সময় মন্ত্রী তাদের চাকরি স্থায়ীকরণের আশ্বাস দিয়ে বলেন, তোমাদের প্রয়োজনীয়
সুযোগ-সুবিধা প্রদানের জন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হচ্ছে। সেটি হলে
তোমাদের চাকরি স্থায়ীসহ বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবে।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিকে যারা কাজ করছে, তারা আমাদের
সন্তানের মতো। তাদের চাকরি স্থায়ীকরণের ব্যাপারে একটি নতুন আইন আমরা করতে
যাচ্ছি।’ তিনি বলেন, নতুন আইনের মাধ্যমে চাকরি স্থায়ীকরণ, ইনক্রিমেন্ট,
পেনশন সব কিছুর ব্যবস্থা করা হবে। আইন প্রণয়নে ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য
অধিদফতরের ডিজির নেতৃত্বে কমিটি করা হয়েছে। তারা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
আগামী এপ্রিলের মধ্যে এটি দৃশ্যমান হবে। তিনি এ সময় প্রেস ক্লাবের সামনে
আন্দোলনরত সিএইচসিপিদের কর্মস্থলে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানান।
এরপর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ আন্দোলনরত সিএইচসিপিদের বোঝাতে প্রেস ক্লাবের সামনে যান। তিনি তাদের বলেন, ‘আপনারা আস্থা রাখতে পারেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কমিউনিটি ক্লিনিকের ব্যাপারে যথেষ্ট আন্তরিক। আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই, নতুন আইনের মাধ্যমে আপনাদের চাকরি স্থায়ী করা হবে। পাশাপাশি আপনাদের বার্ষিক ইনক্রিমন্টে, পদোন্নতি সবই হবে। আপনারা নিজ নিজ কর্মস্থলে ফিরে যান।’ এ সময় কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল হাসেম উপস্থিত ছিলেন।
আন্দোলনরতদের মুখপাত্র আফাজউদ্দিন লিটন এবং সুমন মাদবর যুগান্তরকে বলেন, আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীদের সঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আলোচনা হয়নি। কয়েকজন অনুগত কর্মীকে মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তারা আমাদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রীর কাছে কিছুই বলেনি। তাছাড়া মহাপরিচালক যেসব তথ্য দিয়েছেন এসব কথা আমাদের আগেও বলা হয়েছে। এসব কথা শোনার জন্য আমরা গ্রাম থেকে এখানে আসিনি। তারা জানান, চাকরি জাতীয়করণের সুস্পষ্ট ঘোষণা ছাড়া আমরা ঘরে ফিরে যাব না। এ নেতৃবৃন্দ দৃঢ়তার সঙ্গে যুগান্তরকে বলেন, পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করা হবে।
এরপর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ আন্দোলনরত সিএইচসিপিদের বোঝাতে প্রেস ক্লাবের সামনে যান। তিনি তাদের বলেন, ‘আপনারা আস্থা রাখতে পারেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কমিউনিটি ক্লিনিকের ব্যাপারে যথেষ্ট আন্তরিক। আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই, নতুন আইনের মাধ্যমে আপনাদের চাকরি স্থায়ী করা হবে। পাশাপাশি আপনাদের বার্ষিক ইনক্রিমন্টে, পদোন্নতি সবই হবে। আপনারা নিজ নিজ কর্মস্থলে ফিরে যান।’ এ সময় কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল হাসেম উপস্থিত ছিলেন।
আন্দোলনরতদের মুখপাত্র আফাজউদ্দিন লিটন এবং সুমন মাদবর যুগান্তরকে বলেন, আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীদের সঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আলোচনা হয়নি। কয়েকজন অনুগত কর্মীকে মন্ত্রণালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। তারা আমাদের দাবির বিষয়ে মন্ত্রীর কাছে কিছুই বলেনি। তাছাড়া মহাপরিচালক যেসব তথ্য দিয়েছেন এসব কথা আমাদের আগেও বলা হয়েছে। এসব কথা শোনার জন্য আমরা গ্রাম থেকে এখানে আসিনি। তারা জানান, চাকরি জাতীয়করণের সুস্পষ্ট ঘোষণা ছাড়া আমরা ঘরে ফিরে যাব না। এ নেতৃবৃন্দ দৃঢ়তার সঙ্গে যুগান্তরকে বলেন, পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করা হবে।
0 comments:
Post a Comment