শিরোনাম
Loading...
Monday, March 5

Info Post




 হৃদরোগ থেকে বাঁচার জন্য স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া ও শারীরিক অনুশীলন প্রয়োজন। এ ধরনের কয়েকটি খাবার নিয়েই আজকের টিপস। বার্লি ওট ও বার্লির মতো খাবারে আছে বিটা-গ্লুকেন। গবেষণায় দেখা গেছে, এসব খাবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

তৈলাক্ত মাছ :
মাছের তেল হৃৎপিণ্ডের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষ করে যেসব মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড আছে, সেগুলো খুব উপকারে আসে।

শাক :
হৃিপণ্ডের জন্য সালাদ ও প্রচুর সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। পালংশাক, সরিষাশাক, বাঁধাকপি ও ফুলকপিতে আছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো হৃত্স্পন্দন ঠিক রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

বাদাম ও বীজ : বাদামে আছে প্রোটিন ফাইবার, যা হৃদরোগ প্রতিরোধে বেশ কার্যকর। এতে আছে ভিটামিন-ই, যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের বাদাম পাওয়া যায়। এর মধ্যে আখরোট বাদাম, কাজুবাদাম, তিসি বীজ সবচেয়ে ভালো।

বিট : প্রচুর উপকারী নাইট্রিক অক্সাইড থাকায় বিট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখে। বিট সালাদ হিসেবে কিংবা জুস করে খাওয়া যায়।

অলিভ অয়েল : অলিভ অয়েলে আছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড। এটি রক্তচাপ কমাতে ও হৃদরোগ থেকে দূরে থাকতে সহায়তা করে। তবে এটি অল্প তাপমাত্রায় রান্না করতে হবে। খুব বেশি তাপে এর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

ডাল ও শিমজাতীয় খাবার : মসুর ডাল, ছোলা এবং সব ধরনের শিমে প্রচুর পরিমাণে দ্রবণীয় আঁশ থাকে। এটি রক্তের কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসেরাইডের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

কম ফ্যাটের দুগ্ধপণ্য : দুধ, পনির ও দইয়ের মতো দুগ্ধজাত পণ্যেরও রক্তচাপ কমানোর গুণ আছে। গবেষকরা বলছেন, দীর্ঘদিন নিয়মিত দই খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা ২০ শতাংশ কমে যায়।

লবণ নয় : লবণ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই রান্নায় লবণ কম করে ব্যবহার করতে হবে। বাড়তি লবণ ব্যবহার করে এমন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

0 comments:

Post a Comment