থ্রিডি ওষুধ |
ত্রিমাত্রিক
(3 Dimension) তথা থ্রিডি প্রিন্টারে খাবার, পোশাক, গাড়ি, অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, চিকিৎসা
উপকরণসহ অনেক কিছু
প্রিন্ট করে নেওয়া যায়। কিন্তু এবার ত্রিমাত্রিক (থ্রিডি) প্রিন্টারের সাহায্যে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরি হচ্ছে। এই ওষুধ বিক্রয় ও বিপণনে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) অনুমতিও পেয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। অর্থাৎ চাইলে এখন রোগীদের কাছে থ্রিডি প্রিন্টারে তৈরি ওষুধ বিক্রি করতে পারবে ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপ্রেশিয়া ফার্মাসিউটিক্যালস।
প্রিন্ট করে নেওয়া যায়। কিন্তু এবার ত্রিমাত্রিক (থ্রিডি) প্রিন্টারের সাহায্যে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরি হচ্ছে। এই ওষুধ বিক্রয় ও বিপণনে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) অনুমতিও পেয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। অর্থাৎ চাইলে এখন রোগীদের কাছে থ্রিডি প্রিন্টারে তৈরি ওষুধ বিক্রি করতে পারবে ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপ্রেশিয়া ফার্মাসিউটিক্যালস।
বিশ্বে
প্রথম এ ধরনের ওষুধ উৎপাদন করতে যাচ্ছে মার্কিন কম্পানি অ্যাপ্রেশিয়া
ফার্মাসিউটিক্যালস। এ ব্যাপারে খাদ্য ও ওষুধবিষয়ক প্রশাসনের অনুমোদনও মিলেছে।
অর্থাৎ চাইলে এখন রোগীদের কাছে থ্রিডি প্রিন্টারে তৈরি ওষুধ বিক্রি করতে পারবে
ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপ্রেশিয়া ফার্মাসিউটিক্যালস। মৃগী রোগীদের জন্য
তৈরি করা হবে ‘স্প্রিট্যাম’(Spritam) নামের এই ওষুধ। যে রোগীর জন্য যেমন ডোজ
প্রয়োজন, ঠিক সেই অনুসারে থ্রিডি প্রিন্টারে ওষুধ প্রস্তুত করার দুয়ার উন্মুক্ত
হলো বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রচলিত ওষুধের মতোই এটি মিশে যাবে শরীরে।
যুক্তরাষ্ট্রের
ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাংকাশায়ারের বিশেষজ্ঞ ড. মোহামেদ আলবেদ আলনান জানান,
গত ৫০ বছর ধরে কারখানায় ওষুধ উৎপাদন করে সেগুলো হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়ার কাজটি করে
আসছেন তাঁরা। কারখানায় সবার জন্য তৈরি করা হয় একই ধরনের ওষুধ। কিন্তু এই
প্রথমবারের মতো তাঁরা রোগীর প্রয়োজন অনুসারে আলাদা আলাদা ডোজের ওষুধ তৈরির দিকে
এগোতে পারছেন। এ ধরনের ওষুধ তৈরি যে চরম ব্যয়বহুল হবে, সে কথাও তিনি বলেছেন। তবে
জরুরি মুহূর্তে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরির ক্ষেত্রে নতুন এ প্রযুক্তি গবেষকদেরও
আরও নানা বিষয়ে গবেষণায় উৎসাহিত করে তুলছে।
0 comments:
Post a Comment