ফেসবুক |
ফেসবুক প্রোফাইলে মোবাইল ফোন নম্বর
দেবেন? তাহলে আজই সাবধান হোন! এ ব্যাপারে সতর্ক করেছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা।
তাঁরা বলেছেন, যতই প্রাইভেসি সেটিংসের বেড়া দেওয়া থাক না কেন, ফেসবুকের সার্চ বারে মোবাইল নম্বরটি লিখে ব্যক্তিগত তথ্য ও অবস্থান বের করে ফেলা সম্ভব।কারণ, ফেসবুকের নয়া প্রাইভেসি সেটিংস মোতাবেক যে কোনও ব্যক্তি 'সার্চ বার' -এ আপনার ফোন নম্বর দিলেই আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন। সাইবার ক্রিমিনালরা সেই তথ্য নিয়ে অসাদুপায় অবলম্বন করতে পারে।
তাঁরা বলেছেন, যতই প্রাইভেসি সেটিংসের বেড়া দেওয়া থাক না কেন, ফেসবুকের সার্চ বারে মোবাইল নম্বরটি লিখে ব্যক্তিগত তথ্য ও অবস্থান বের করে ফেলা সম্ভব।কারণ, ফেসবুকের নয়া প্রাইভেসি সেটিংস মোতাবেক যে কোনও ব্যক্তি 'সার্চ বার' -এ আপনার ফোন নম্বর দিলেই আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাবেন। সাইবার ক্রিমিনালরা সেই তথ্য নিয়ে অসাদুপায় অবলম্বন করতে পারে।
বিশ্বাস না হলে নিজে করে দেখুন- ফেসবুকের উপরে যেখানে 'সার্চ' অপশন রয়েছে (অর্থাৎ যেখানে কোনও বন্ধুর নাম লিখে তাঁর প্রোফাইল খোঁজেন) সেখানে একটি চেনা ফোন নম্বর টাইপ করুন। দেখুন, যার ফোন নম্বর টাইপ করেছে, তাঁর প্রোফাইলটি খুলে যাবে সঙ্গে সঙ্গে। কোনও নাম লিখে 'সার্চ' করতে হচ্ছে না। অবশ্য তখনই কারও প্রোফাইল দেখতে পারবেন, যখন ওই ব্যক্তির মোবাইল নম্বরটি ফেসবুকের সঙ্গে লিঙ্কড করা থাকবে।
মোয়ায়েনডিন বলেন, ‘ফেসবুকের নিরাপত্তা
ত্রুটি কাজে লাগিয়ে প্রযুক্তিতে দক্ষ কোনো ব্যক্তি ফেসবুক ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর
দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। সাইবার দুর্বৃত্তরা এই তথ্য ব্যবহারের পাশাপাশি
বিক্রি করে দিতে পারে।’
মোয়ায়েনডিন দাবি করেন, এ বছরের এপ্রিল মাসে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে এপিআইয়ের দুর্বলতার দিকটি জানানো হলেও এখনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এতে ১৪৪ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারী হ্যাকিংয়ের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
ডেইলি মেলে প্রকাশিত এক খবরে দাবি করা হয়েছে, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ফেসবুক ইউজাররাও অহরহ এই সমস্যায় ভুগছেন। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের দাবি, "নিরাপত্তায় এরকম বড় গোলযোগ থাকলে যে কোনও অচেনা ব্যক্তিও আপনার বহু ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে।" বিশেষজ্ঞরাও এও বলছেন, "ক্রেডিট কার্ড হাতিয়ে নেওয়ার থেকেও এখন ট্যুইটার ও ফেসবুক প্রোফাইল হ্যাক করাটা দুষ্কৃতীদের কাছে অধিক লাভনজক।"
মোয়ায়েনডিন দাবি করেন, এ বছরের এপ্রিল মাসে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে এপিআইয়ের দুর্বলতার দিকটি জানানো হলেও এখনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এতে ১৪৪ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারী হ্যাকিংয়ের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
ডেইলি মেলে প্রকাশিত এক খবরে দাবি করা হয়েছে, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় ফেসবুক ইউজাররাও অহরহ এই সমস্যায় ভুগছেন। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের দাবি, "নিরাপত্তায় এরকম বড় গোলযোগ থাকলে যে কোনও অচেনা ব্যক্তিও আপনার বহু ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে।" বিশেষজ্ঞরাও এও বলছেন, "ক্রেডিট কার্ড হাতিয়ে নেওয়ার থেকেও এখন ট্যুইটার ও ফেসবুক প্রোফাইল হ্যাক করাটা দুষ্কৃতীদের কাছে অধিক লাভনজক।"
0 comments:
Post a Comment