অবশেষে অনশনরত সিএইচসিপিরাই বন্ধ করে দিয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রধান কার্যালয়ের সকল কার্যক্রম!
ট্রাস্ট আইন বাতিল ও চাকুরী জাতীয়করণের দাবীতে আজ ২২ ফেব্রুয়ারী কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)রা ২০তম আমরণ অনশনে দিনে কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রধান কার্যালয়ের লাইন ডিরেক্টর (এলডি) মহোদয়ের রুমসহ সকল কার্যক্রম স্থগিত করে দিয়েছে। দীর্ঘ ৭ ঘন্ট ধরে অফিসের সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখে সকল সিএইচসিপিরা। তাদের চাওয়া একটাই তাদের চাকরি যেন অতিসত্ত্বর রাজস্বে স্থানান্তর করা হয়।
জানা যায়, আজ সকাল ৯টায় অনশনকারী সিএইচসিপিরা বিএমআরসি ভবনে সিবিএইচসি (কমিউনিটি বেইজ্ড হেলথ কেয়ার) কার্যালয়ে গিয়ে ফ্লোরে শুয়ে থেকে সকল কার্যক্রম স্থগিত করেন। কমিউনিটি ক্লিনিকের লাইন ডাইরেক্টর পুলিশের সহায়তায় তার রুমে অবস্থান করেন ।
এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রথম ট্রাষ্ট আইন বাতিল ও দেশের ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মরত হেলথ প্রোভাইডার চাকুরী জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ্য সেবা বন্ধ ও প্রধান কার্যালয়ের সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
উল্লেখ্য, ট্রাস্ট আইন বাতিল ও চাকুরী রাজস্বকরণের দাবিতে গত ২০ জানুয়ারী থেকে দেশেটির সকল কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ রেখে অবস্থান কর্মসূচি ও ১ ফেব্রুয়ারী থেকে আমরণ অনশন করছে কমিউনিটি ক্লিনিক হেলথ প্রোভাইডাররা।
জাতীয় কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রধান কার্যালয়ের ভিতরে অনশনরত সিএইচসিপিদের নিম্নে কিছু স্থিরচিত্রঃ
0 comments:
Post a Comment