গত ২২শে ফেব্রুয়ারির পর কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প অফিস আবারো শক্তভাবে অবরুদ্ধ করে রেখেছে সিএইচসিপিরা।
ট্রাষ্ট আইন বাতিল ও চাকুরী জাতীয়করণের দাবীতে আজ রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারী) কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রধান কার্যালয়ে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)রা বিএমআরসিভবনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা পরিচালক আবুল কালাম আজাদসহ হাবিবে মিল্লাত মুন্না এমপি, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য সচিব সিরাজুল ইসলাম খান, সিবিএইচসি লাইন ডাইরেক্টর অধ্যাপক আবুল হাশেম খান ছাড়াও আরও অনেক উদ্ধর্তন কর্মকর্তা ও অফিসের সকল কর্মচারীকে অবরুদ্ধ করে রাখে।
অবরুদ্ধ করার কারণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা পরিচালকের অফিস, কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রধান কার্যালয়ে সকল কার্যক্রম স্থবিরতা দেখা যায়।
উল্লেখ্য, অনশনরত সমস্ত সিএইচসিপিরা দুইভাগ হয়ে তাঁদের দাবি আদায়ের আন্দোলন করে যাচ্ছে। একাংশ জাতীয় প্রেসক্লাবে অনশনরত বাকি অংশ আজকে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প অফিস অবরুদ্ধ করে রাখছে!
এবিষয়ে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার এর কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রথমে ট্রাষ্ট আইন বাতিল ও দেশের ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মরত হেলথ প্রোভাইডারা চাকুরী জাতীয়করণ না হওয়া পর্যন্ত ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ্য সেবা বন্ধ ও প্রধান কার্যালয়ের সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
উল্লেখ্য, ট্রাস্ট আইন বাতিল ও চাকুরী জাতীয়করণের দাবীতে গত ২০ জানুয়ারী থেকে দেশের সকল কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ রেখে মহাখালি বিএমআরসি ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও ১ ফেব্রুয়ারী থেকে আমরণ অনশন করছে হেলথ প্রোভাইডাররা।
0 comments:
Post a Comment